তারেক ও জুবাইদার ৩টি ব্যাংক হিসাবই গ্রেড ব্রিটেনের স্যানটেন্ডার ব্যাংক ইউকে-তে পরিচালিত।
দুর্নীতি দমন কমিশনের উপ-পরিচালক (মানি লন্ডারিং) আকতার হামিদ ভুঞা একাউন্ট ফ্রিজ করার আবেদনে বলেন, তারেক রহমান ও জোবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং এর মাধ্যমে অর্থ বিদেশে পাচার ও সেখানে বিনিয়োগ সংক্রান্ত অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশন একটি তদন্ত টিম গঠন করেছে।`
হোয়াইট অ্যান্ড ব্লু কনসালটেন্ট লি. শীর্ষক প্রতিষ্ঠানের হিসাব হতে তারেক এবং জোবাইদার গ্রেট ব্রিটেনের স্যানটেন্ডার ব্যাংক ইউকে এর ৩টি ব্যাংক হিসাবে ৫৯ হাজার ৩৪১ দশমিক ৯৩ ব্রিটিশ পাউন্ড স্থানান্তরের বিষয়টি আটকে আছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায় যে, উক্ত অর্থ তারা অন্যত্র হস্তান্তর বা রূপান্তরের চেষ্টা করছেন। তাই এখনই বর্ণিত অর্থের বিষয়ে কোন ব্যবস্থা না নিলে তা বেহাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এবং তা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ১৭ ধারা মতে রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা সম্ভব হবে না বিধায় রাষ্ট্র ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ১৪ ধারা মতে উক্ত অর্থ অবরুদ্ধ (ফ্রিজ) করা একান্ত প্রয়োজন।
দুদকের প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, পারমিশন মামলার আদেশটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ব্রিটেনের অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিসে পাঠানো হবে। সেখানে অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে পাঠিয়ে আদেশ কার্যকর করবেন।
COMMENTS